Description
Pure Ghee -পাবনার খাঁটি গাওয়া ঘি:
পাবনার বিখ্যাত খাবার গুলির তালিকায় ঘি অন্যতম । পাবনার ঘি কেন বিখ্যাত এই প্রশ্নটা মনে আসা স্বাভাবিক, কারণ এত জেলা রেখে পাবনার ঘি টাই কেন বিখ্যাত ? মূলত সেই ব্রিটিশ আমল থেকেই পাবনা ঘি এর জন্য বিখ্যাত । পাবনার ঘি পুরো পাবনা জেলার একটি ঐতিহ্য । খাবারের সাথে ঘি খাওয়া আমাদের পাবনা বাসীর একটা পুরানো সংস্কৃতি।
পাবনার খাঁটি ঘি কোথায় পাবো ? আপনার মনে যদি এমন প্রশ্ন আসে তা হলে আপনি নির্দ্বিধায় আমাদের কাছ থেকে ঘি নিয়ে খেয়ে দেখতে পারেন । আমাদের অনুরোধ থাকবে ২৫০ গ্রাম নিয়ে হলেও একবার পাবনার বিখ্যাত ঘি এর স্বাদ টেস্ট করে দেখতে পারেন।
Ghee – ঘি এর স্বাস্থ্য উপকারিতা:
- ত্বকের শুষ্কতা দূর করে এবং ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখে।
- ঘি তে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন এ, তাই এটি চোখের জন্য ভালো। গ্লুকোমা রোগীদের জন্য অনেক উপকারী।
- নিয়মিত ঘি খেলে যে হরমোন নিঃসরণ হয়, এতে শরীরের সন্ধিগুলো ভালো থাকে।
- ঘি অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ খাবার তাই অন্য খাবার থেকে ভিটামিন ও খনিজ শোষণ করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।
- পোড়া ক্ষত সারাতে কাজ পুরোনো ঘি ম্যাজিকের মত কাজ করে। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রে মতে ঘি খেলে মস্তিষ্কের ধার বৃদ্ধিপায় ও স্মৃতিশক্তি বাড়ে।ঘি
- স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।বিশেষ করে ছাত্র ছাত্রীদের ঘি খাওয়ালে তাদের স্মৃতি শক্তি বৃদ্ধি এবং মস্তিষ্কের সর্বময় ক্ষমতা বৃদ্ধি পায়।
- ঘি একটি পজিটিভ খাদ্য। আয়ুর্বেদ শাস্ত্রেও এর ব্যবহার লক্ষ্যণীয়। এজন্য মুনি ঋষিরা প্রাচীনকাল থেকেই খাবারের সাথে ঘি খেতেন। ঘি এর নিয়মিত ব্যবহার মানুষের কনশাসনেস উন্নত করে।
- খালি পেটে ঘি খেলে চুলের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। এটি চুল পড়া প্রতিরোধে সাহায্য করে। ঘি চুল নরম, উজ্জ্বল করতে উপকারী। ঘি ত্বক ভালো রাখে এবং একই সাথে মুখের ঘা দূর করতে সাহায্য করে।
- কোলস্টেরল দু ধরনের- উপকারি ও ক্ষতিকর।ঘিতে রয়েছে উপকারি কোলস্টেরল।
- প্রচুর অ্যান্টিঅক্সিডেন্টস থাকায় ঘি আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সাহায্য করে।
- ঘিতে উপস্থিত ওমেগা-৩ এবং ওমেগা- ৬ ফ্যাটি অ্যাসিড এনার্জি বাড়ায়।
- ঘিতে রয়েছে ভিটামিন-এ, ডি, ই এবং কে। যা আমাদের হৃৎপিন্ড,হাড়ের জন্য খুব উপকারী।
- ঘিতে থাকে কনজুগেটেড লিনোলেক অ্যাসিড।এটি এন্টিভাইরাল গুনসমৃদ্ধ। অনেক সময় ডেলিভারির পরে নতুন মায়েদের ঘি খাওয়ানো হয় এই কারণে।
- ঘিতে আছে বাটাইরিক অ্যাসিড। এই অ্যাসিড হজম ক্ষমতা এবং শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহযোগিতা করে।
- ঘিতে এলার্জি হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম।
- ঘিতে থাকে ভিটামিন কে (k)। এটি ক্যালসিয়ামের সাথে মিলে হাড় গঠন এবং হাড়ের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় কাজ করে ।
- ভিটামিন কে(k) ইনসুলিন ও শর্করার মাত্রা বজায় রাখতে কাজ করে।
- ঘিয়ের মধ্যে রয়েছে প্রাকৃতিক লুব্রিকেন্ট যা গিঁটে ব্যথা ও আর্থ্রাইটিসের সমস্যা সমাধানে কাজ করে।
- এর মধ্যে রয়েছে ওমেগা-৩। এটি অস্টিওপরোসিস প্রতিরোধে কাজ করে।
কীভাবে বুঝবেন খাঁটি ঘি খাচ্ছেন কি না?
১। খাঁটি ঘি কিনা সেটা বোঝার সবচেয়ে সহজ উপায় হলো প্যানে গরম করা। এক চামচ ঘি দিন গরম প্যানে। যদি ঘি তাৎক্ষণিকভাবে গলে যায় এবং গাঢ় বাদামি রঙে পরিণত হয়, তবে এটি খাঁটি ঘি। যদি ঘি গলতে সময় নেয় এবং হলদে হয়ে যায়, তবে বুঝবেন আপনি ঠকেছেন ।
২। ১ চা চামচ ঘি নিন হাতের তালুতে। ঘি যদি ত্বকের সংস্পর্শে আপনাতেই গলে যায় তবে বুঝবেন সেটা খাঁটি ঘি ।
Sakibul Islam Sakib (verified owner) –
ভাইয়া ঘি টা অসাধারণ ছিল ১০০/১০০